সরকারি ও বেসরকারি উভয় মাধ্যমের হজযাত্রীদের প্রাক-নিবন্ধন ও নিবন্ধন ফি’র অর্থ
সংগ্রহসহ হজ কার্যক্রমে অংশগ্রহণের অনুমোদন পেয়েছে ৩৩টি ব্যাংক। ধর্মবিষয়ক
মন্ত্রণালয় সম্প্রতি এই ৩৩টি ব্যাংকের তালিকা প্রকাশ করেছে।
মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, হজযাত্রীর প্রাথমিক নিবন্ধন বা নিবন্ধনের অর্থ এজেন্সির
নির্ধারিত ব্যাংকে জমা হবে। এই অর্থ ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদিত নির্ধারিত খাত
ছাড়া অন্য খাতে ব্যবহার বা স্থানান্তর করা যাবে না। হজ কার্যক্রমে ‘হজ ও ওমরাহ
ব্যবস্থাপনা বিধিমালা ২০২২ (সংশোধিত)’ যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে।
তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলো হলো: সোনালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, রূপালী
ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, আল-আরাফাহ
ইসলামী ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক,
এনসিসি ব্যাংক, এনআরবি ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক, দি সিটি ব্যাংক,
ডাচ-বাংলা ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী
ব্যাংক, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া,
মার্কেন্টাইল ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, সাউথ বাংলা
এগ্রিকালচারাল অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক,
স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক এবং শাহাজালাল ইসলামী ব্যাংক।
ধর্ম মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, প্রাক-নিবন্ধনের অর্থ প্রতি ৩০ দিনের মধ্যে সোনালী
ব্যাংকের নির্ধারিত হিসাব অনুযায়ী স্থানান্তর করতে হবে। এছাড়া হজযাত্রীর বিপরীতে
কোনো হজ এজেন্সিকে ঋণ দেওয়া যাবে না।